Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

শিরোনাম
উদ্যোক্তা বিনির্মাণে ক্ষুদ্রঋণ
ছবি
ডাউনলোড

সফল ঋণগ্রহীতা : ০১

 নাম : মেহেরুনেচ্ছা পিতা: মৃত আঃ আজিজ গ্রাম : ধূলজুরী, হোসেনপুর, কিশোরগঞ্জ। মহিলা বিষয়ক বিষয়ক অধিদপ্তর কর্তৃক পরিচালিত মহিলাদের আত্ন-কর্মসংস্থানের জন্য ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমের আওতায় কিশোরগঞ্জ জেলাধীন হোসেনপুর উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয় হতে ক্ষুদ্রঋণ গ্রহণ করে যেসকল ঋণগ্রহীতা আত্ন-কর্মসংস্থানের পাশাপাশি অর্থনৈতিকভাবে সমাজে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তাদের মধ্যে মেহেরুনেচ্ছা অন্যতম। ২ বোন ১ ভাইয়ের মধ্যে মেহেরুনেচ্ছা সবার বড়। অস্বচ্ছল পরিবারে জন্মগ্রহণ করা মেহেরুননেছার অল্প বয়সে বিয়ে হয় ভূমিহীন আঃ মালেকের সাথে। বর্গাচাষী স্বামীর সাথে অক্লান্ত পরিশ্রম করে মেহেরুনেচ্ছা অল্প কিছুদিনের মধ্যে বাবার বাড়ীর সাথে ধূরজরুড়ী এলাকায় ১৫ শতাংশ বসত বাড়ীর জমি ক্রয় করে। এরপর সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন সংগঠন থেকে গবাদি পশু পালনের প্রশিক্ষণ নিয়ে গরু পালন শুরু করেন। কিন্তু করোনা কালে বিপদে পড়ে যান তিনি। সব কিছু বন্ধ। খামার পরিচলন ব্যয়ের অভাবে তার গরু না খেয়ে মরার উপক্রম হয়। তখন তিনি উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয় হতে মহিলাদের আত্ন-কর্মসংস্থানের জন্য ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমের আওতায় ১০,০০০/- (দশ হাজার) টাকা ক্ষুৃদ্রঋণ গ্রহণ করে। বর্তমানে তার খামারে কোরবানীর ইদে বিক্রয় করার মতো ৪টি ষাড় রয়েছে।

সফল ঋণগ্রহীতা : ০২ 

নাম : নাছিমা আক্তার স্বামী : আমিনুল হক জজ মিয়া গ্রাম : পূর্ব দ্বীপেশ্বর, হোসেনপুর পৌরসভা, কিশোরগঞ্জ। মহিলা বিষয়ক বিষয়ক অধিদপ্তর কর্তৃক পরিচালিত মহিলাদের আত্ন-কর্মসংস্থানের  জন্য ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমের আওতায় কিশোরগঞ্জ জেলাধীন হোসেনপুর উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয় হতে ক্ষুদ্রঋণ গ্রহণ করে যে সকল ঋণগ্রহীতা আত্ন-কর্মসংস্থানের  পাশাপাশি অর্থনৈতিকভাবে সাফল্য অর্জন করেছে তাদের মধ্যে নাছিমা আক্তার অন্যতম। নাছিমার স্বামী হোসেনপুর বাজারে পান বিড়ি বিক্রয় করত । কিন্তু করোনা কালে যখন দোকন পাট সব বন্ধ ছিল তখন তারা প্রচন্ড আর্থিক কষ্টে পড়ে যায়। বিপদ ঘরে খাবার নাই। তখন নাছিমা চিšাÍ করে তাকে কিছুএকটা করতে হবে। এভাবে হাত পা গুটিয়ে বসে থাকলে না খেয়ে মরতে হবে। তখন সে চিন্তা করে বাজার থেকে পাইকারি দরে গ্যাস সিলিন্ডার এনে এলাকাতে বিক্রয় করবে। পুঁজি হিসেবে সে উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয়, হোসেনপুর, কিশোরগঞ্জ হতে মহিলাদের আতœ কর্মসংস্থানের জন্য ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমের আওতায় ১০,০০০/- (দশ হাজার) টাকা ক্ষুৃদ্রঋণ গ্রহণ করে। বর্তমানে সে সিলিন্ডার বিক্রি করে ভালো অবস্থানে আছে। সিলিন্ডার বিক্রির আয় দিয়ে তার স্বামীর দোকান বর্ধিত করে মুদি দোকান দিয়ে দিয়েছে। 


 সফল ঋণগ্রহীতা : ০২ 

নাম : নাছিমা আক্তার স্বামী : আমিনুল হক জজ মিয়া গ্রাম : পূর্ব দ্বীপেশ্বর, হোসেনপুর পৌরসভা, কিশোরগঞ্জ। মহিলা বিষয়ক বিষয়ক অধিদপ্তর কর্তৃক পরিচালিত মহিলাদের আত্ন-কর্মসংস্থানের  জন্য ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমের আওতায় কিশোরগঞ্জ জেলাধীন হোসেনপুর উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয় হতে ক্ষুদ্রঋণ গ্রহণ করে যে সকল ঋণগ্রহীতা আত্ন-কর্মসংস্থানের  পাশাপাশি অর্থনৈতিকভাবে সাফল্য অর্জন করেছে তাদের মধ্যে নাছিমা আক্তার অন্যতম। নাছিমার স্বামী হোসেনপুর বাজারে পান বিড়ি বিক্রয় করত । কিন্তু করোনা কালে যখন দোকন পাট সব বন্ধ ছিল তখন তারা প্রচন্ড আর্থিক কষ্টে পড়ে যায়। বিপদ ঘরে খাবার নাই। তখন নাছিমা চিšাÍ করে তাকে কিছুএকটা করতে হবে। এভাবে হাত পা গুটিয়ে বসে থাকলে না খেয়ে মরতে হবে। তখন সে চিন্তা করে বাজার থেকে পাইকারি দরে গ্যাস সিলিন্ডার এনে এলাকাতে বিক্রয় করবে। পুঁজি হিসেবে সে উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয়, হোসেনপুর, কিশোরগঞ্জ হতে মহিলাদের আত্ন-কর্মসংস্থানের  জন্য ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমের আওতায় ১০,০০০/- (দশ হাজার) টাকা ক্ষুৃদ্রঋণ গ্রহণ করে। বর্তমানে সে সিলিন্ডার বিক্রি করে ভালো অবস্থানে আছে। সিলিন্ডার বিক্রির আয় দিয়ে তার স্বামীর দোকান বর্ধিত করে মুদি দোকান দিয়ে দিয়েছে। 

সফল ঋণগ্রহীতা : ০৩ 

নাম : আলপিনা পিতা : রুস্তম আলী গ্রাম : চৌদার, কিশোরগঞ্জ। মহিলা বিষয়ক বিষয়ক অধিদপ্তর কর্তৃক পরিচালিত মহিলাদের আতœ-কর্মসংস্থানের জন্য ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমের আওতায় কিশোরগঞ্জ জেলাধীন হোসেনপুর উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয় হতে ক্ষুদ্রঋণ গ্রহণ করে যে সকল ঋণগ্রহীতা আত্ন-কর্মসংস্থানের  পাশাপাশি অর্থনৈতিকভাবে সাফল্য অর্জন করেছে তাদের মধ্যে আলপিনা অন্যতম। আলপিনার স্বামী গ্রামের বাড়ীতে ক্ষুদ্র মুদি ব্যবসা করে । করোনা কালে যখন মানুষের হাতে টাকা পয়সা ছিল না। তখন তার দোকানের পুঁজি সব বাকী পড়ে যায়। আলপিনার উপজেলা মহিলা বিষয়ক অফিস হতে সেলাই প্রশিক্ষণ নেয়া ছিল। সে জানতো মহিলা বিয়ক অফিস হতে ক্ষুদ্রঋণ নেয়া যায়। সে উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয়, হোসেনপুর, কিশোরগঞ্জ হতে মহিলাদের আত্ন-কর্মসংস্থানের জন্য ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমের আওতায় ১০,০০০/- (দশ হাজার) টাকা ক্ষুৃদ্রঋণ গ্রহণ করে মহিলাদের থ্রি পিছ তৈরী করে বাড়ীতে বাড়ীতে ইদের সময় বিক্রয় করে। এতে তার ভালই লাভ হয়। পূর্বের ঋণ পরিশোধ করে বর্তমানে সে নতনু করে ১৫,০০০/- (পনের হাজার) টাকা ঋণ গ্রহণ করেছে। বর্তমানে সে ঢাকা থেকে মহিলাদের থ্রিপিছ, শাড়ী কাপড় ক্রয় করে বিক্রয় করে। এখন মহিলারা তার বাড়ীতে এসে থ্রি পিছ কিনে নিয়ে যায়।